দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কোরবানির হাটে পশু নিয়ে আসতে শুরু করেছেন বিক্রেতারা। করোনার কারণে এ বছর কোরবানির পশুর হাট আগের মত জমজমাটভাবে বসে নি। সব হাটে পশুর জনসমাগম নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে। হাটে পশু আসলেও
রাজধানীতে হাট এখনো জমে উঠেনি।কারণ ১৭ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে হাট বসার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।ক্রেতাদের তেমন একটি উপস্থিতি নেই।
তবে যারা আসছেন তাদের মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি। দুই লাখের গরু দাম করছেন এক থেকে দেড় লাখ টাকা।
ঢাকায় ২১টি পশুর হাট বসেছে। ১৭ জুলাই থেকে ২১ জুলাই (ঈদের দিন)পর্যন্ত এই পাঁচ দিন পশুর হাটে বেচাকেনা করা যাবে।
হাটে যারা গরু আনছেন তাদের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি আমরা দেখছি।এছাড়া তাদের থাকার জায়গা করে দেওয়া হয়েছে।
হাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে আমরা সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করছি, জানান হাটে সার্বক্ষণিক মনিটরিং টিমের এক সদস্য।
আরো সংবাদঃ হাটে গরু
সিনোফার্মের প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৯৬৪ জন।
তাদের মধ্যে পুরুষ ৭৩ হাজার ১৮০ জন ও নারী ৪৯ হাজার ৭৮৪ জন।
সিনোফার্মের দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন এক হাজার ২২৮ জন।
মডার্নার প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৮৬ জন।
তাদের মধ্যে পুরুষ ২২ হাজার ৭৩২ জন ও নারী ১৩ হাজার ৮৫৪ জন। এ পর্যন্ত মডার্নার প্রথম ডোজের টিকা নিলেন ৩ লাখ ৬ হাজার ১২৩ জনে।
কিন্তু জন্ম নিবন্ধনের তুলনায় যথাসময়ে মৃত্যু নিবন্ধনের হার আশানুরূপ নয়।
আগামীতে দেশের সব নাগরিকের জন্য শুদ্ধ তথ্যভাণ্ডার তৈরি করার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে মৃত ব্যক্তির
উত্তরসূরিগণের মৃত্যু নিবন্ধন ও মৃত্যু সনদের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতার অভাব,বিষয়গুলো প্রস্তাবে উল্লেখ্য করা হয়েছে।
‘জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস’ এর পরিবর্তে ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন দিবস’ উদযাপন করা হলে জন্মনিবন্ধনের সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু নিবন্ধনের বিষয়ে সার্বিক জনসচেতনতা তৈরি হবে।
হাটে পশু আসলেও