১৮ আগস্ট ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত শুনানি শেষে ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া
মেহজাবিনসহ ৬ জনকে দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।
গুলশান থানার প্রতারণা ও আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা আসামিদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চেয়ে আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক এ আদেশ দেন। অন্যান আসামিরা হলেন মাসুকুর রহমান,
আমানউল্ল্যাহ, বিথী আক্তার, কাউসার আহমেদ।
আসামিরা অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবুবকর সিদ্দিকের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন
করেন ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন
নাম মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন।
১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এবং টাকা নিয়ে মাসের পর মাস পণ্য ডেলিভারি না দেওয়া, প্রতারণা, হয়রানিসহ
অনেক অভিযোগ আছে এই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে।
ভোক্তাদের হয়রানি বন্ধে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর সাথে কাজ করছে ভোক্তাকণ্ঠ।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, “যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন
ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক
বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন”।
দায়ের করা অভিযোগ অবশ্যই লিখিত হতে হবে। ফ্যাক্স, ই-মেইল, ওয়েবসাইট ইত্যাদি ইলেকট্রনিক মাধ্যমে বা অন্য কোনো
উপায়ে অভিযোগ দিতে হবে। অভিযোগের সঙ্গে পণ্য বা সেবা ক্রয়ের রসিদ সংযুক্ত করতে হবে। অভিযোগকারী তাঁর পূর্ণাঙ্গ
নাম,ঠিকানা,ফোন,ই-মেইল ঠিকানা এবং পেশা উল্লেখ করবেন।
আরো সংবাদ দেখুন: দারাজের পণ্যে গুণগত মানের নিশ্চয়তা নেই, ই-অরেঞ্জের মালিকদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, যাত্রী সুবিধার্থে চলবে আরও ৩৬ জোড়া ট্রেন, অবশেষে লাপাত্তা ই-অরেঞ্জ অনলাইন শপ
ভোক্তাকণ্ঠ ই-অরেঞ্জের মালিকদের