ভোক্তাকন্ঠ ডেস্ক: দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন স্থানে লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে লাইসেন্স ব্যতীত পরিচালিত সব ইটভাটার তালিকা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুত করে আদালতে এফিডেভিট আকারে দাখিলের জন্য ২ জেলার জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটা বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তাকে কেন বে-আইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিচারপতি জে বি এম হাসান এবং বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটেদিনাজপুর ও মৌলভীবাজারের অবৈধ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ
দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন স্থানে লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে লাইসেন্স ব্যতীত পরিচালিত সব ইটভাটার তালিকা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুত করে আদালতে এফিডেভিট আকারে দাখিলের জন্য ২ জেলার জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটা বন্ধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তাকে কেন বে-আইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিচারপতি জে বি এম হাসান এবং বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ, তাকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সনজয় মন্ডল এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন (সংশোধিত ২০১৯) অনুসারে কোনো ইটভাটা লাইসেন্স ছাড়া চলতে পারে না এবং চালালে ২ বছরের সাজার বিধান আছে। তারপরও দিনাজপুর ও মৌলভীবাজারে লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটার বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনো কার্যকরী ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
তিনি বলেন, বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে প্রশাসনের চোখের সামনে লাইসেন্সবিহীন ইটভাটাগুলো পরিচালিত হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং পরিবেশের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে ও বায়ু দূষণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে জনস্বার্থে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ ২টি রিট পিটিশন দায়ের করে। আদালত শুনানি শেষে দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় পরিচালিত সকল লাইসেন্সবিহীন ইটভাটা ১৭ দিনের মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ প্রদান করেন। একইসঙ্গে আদালত লাইসেন্স ব্যতীত পরিচালিত সব ইটভাটার তালিকা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুত করে আদালতে দাখিলের জন্য ২ জেলার জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালকসহ অন্যদের নির্দেশ দিয়েছেন।র পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ, তাকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সনজয় মন্ডল এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন (সংশোধিত ২০১৯) অনুসারে কোনো ইটভাটা লাইসেন্স ছাড়া চলতে পারে না এবং চালালে ২ বছরের সাজার বিধান আছে। তারপরও দিনাজপুর ও মৌলভীবাজারে লাইসেন্সবিহীন পরিচালিত সব ইটভাটার বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনো কার্যকরী ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
তিনি বলেন, বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে প্রশাসনের চোখের সামনে লাইসেন্সবিহীন ইটভাটাগুলো পরিচালিত হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং পরিবেশের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে ও বায়ু দূষণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে জনস্বার্থে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ ২টি রিট পিটিশন দায়ের করে। আদালত শুনানি শেষে দিনাজপুর ও মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় পরিচালিত সকল লাইসেন্সবিহীন ইটভাটা ১৭ দিনের মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ প্রদান করেন। একইসঙ্গে আদালত লাইসেন্স ব্যতীত পরিচালিত সব ইটভাটার তালিকা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তুত করে আদালতে দাখিলের জন্য ২ জেলার জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালকসহ অন্যদের নির্দেশ দিয়েছেন।