চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসলেও মিলছে না ডাক্তার। নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা ডাক্তারদের। অথচ কয়েক জন আসেন বেলা ১১টার দিকে, আবার সাড়ে ১১টায় চলে যান। সরকারি ভাবে চিকিৎসা প্রদান করার কথা থাকলেও তারা বিভিন্ন প্রাইভেট মেডিসিন সেন্টারে কিংবা অন্য কোন জায়গায় প্রাইভেট প্র্যাক্টিসে ব্যস্ত। এছাড়াও খাবারের মান অত্যন্ত বাজে। ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অব্যবস্থাপনা নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মোশারফ হোসেন, ওয়াসিম, শরিফ হোসেনসহ কয়েক জন রোগী এমন অভিযোগ করেছেন। তবে অভিযোগগুলো সঠিক নয় দাবি করে আরএমও ডা. কামরুল ইসলাম জানান, আমাদের সাধ্যমতো আমরা চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি। লোকবলের সংকট নিরসন হলে সেবার মান আরও বৃদ্ধি করা যাবে।
হাসপাত সুত্রে জানা যায় উপজেলার সাড়ে ছয় লাখ মানুষের জন্য রয়েছে একটি মাত্র ৫০ শয্যার হাসপাতাল। লোকবল সংকট এবং টেকনেশিয়া না থাকায় বন্ধ রয়েছে হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন। লোকবল সংকটে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি চালাতে হচ্ছে ৩১ শয্যা হিসেবে। এছাড়াও দুটি এম্বুলেন্স থাকার কথা থাকলেও এখানে রয়েছে একটি। ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
আরও পড়ুন: মোড়কবদ্ধ খাদ্যে বিক্রেতার করনীয় এবং ক্রেতার সচেতনা – Voktakantho
চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসলেও মিলছে না ডাক্তার। নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা ডাক্তারদের। অথচ কয়েক জন আসেন বেলা ১১টার দিকে, আবার সাড়ে ১১টায় চলে যান। সরকারি ভাবে চিকিৎসা প্রদান করার কথা থাকলেও তারা বিভিন্ন প্রাইভেট মেডিসিন সেন্টারে কিংবা অন্য কোন জায়গায় প্রাইভেট প্র্যাক্টিসে ব্যস্ত। এছাড়াও খাবারের মান অত্যন্ত বাজে।
চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসলেও মিলছে না ডাক্তার। নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা ডাক্তারদের। অথচ কয়েক জন আসেন বেলা ১১টার দিকে, আবার সাড়ে ১১টায় চলে যান। সরকারি ভাবে চিকিৎসা প্রদান করার কথা থাকলেও তারা বিভিন্ন প্রাইভেট মেডিসিন সেন্টারে কিংবা অন্য কোন জায়গায় প্রাইভেট প্র্যাক্টিসে ব্যস্ত। এছাড়াও খাবারের মান অত্যন্ত বাজে। চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসলেও মিলছে না ডাক্তার। নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকার কথা ডাক্তারদের। অথচ কয়েক জন আসেন বেলা ১১টার দিকে, আবার সাড়ে ১১টায় চলে যান। সরকারি ভাবে চিকিৎসা প্রদান করার কথা থাকলেও তারা বিভিন্ন প্রাইভেট মেডিসিন সেন্টারে কিংবা অন্য কোন জায়গায় প্রাইভেট প্র্যাক্টিসে ব্যস্ত। এছাড়াও খাবারের মান অত্যন্ত বাজে।