৩ জুলাই রাজধানীর মালিবাগ, রামপুরা, বাড্ডা এলাকায় এক লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৫৩ টাকায়। অথচ ১ জুলাই থেকে এই তেল বিক্রি করার কথা ১৪৯ টাকা লিটার। একইভাবে ৫ লিটার বোতলের তেল বিক্রি করার কথা ৭১২ টাকায়। কিন্তু বিক্রি হচ্ছে ৭৩৫-৭৪০ টাকায়।
রাজধানীর খুচরা বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই। তেলের পাশাপাশি চাল-ডাল, আটা-ময়দা এবং চিনিও বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। খোলা সয়াবিন লিটারপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১২৮-১২৯ টাকা, কোথাও কোথাও বিক্রি হচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকা দরে।
একই তেল শুক্রবার থেকে লিটারপ্রতি বিক্রির কথা ১২৫ টাকায়। এছাড়াও পামওয়েল বিক্রি হচ্ছে ১১৫-২১০ টাকা লিটার। বিক্রির কথা ছিল ১০৮ টাকায়।
খবরে দেখলাম তেলের দাম কমেছে। বাজারে দেখি বাড়তি। একবার কোনো জিনিসের দাম বাড়লে আর কমে না। ব্যবসায়ীদের কথায় কোনো বিশ্বাস নেই। কথা কাজে তাদের কোনো মিল নেই, বলেন এক ক্রেতা।
তেলের পাশাপাশি চাল-ডাল বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে। রাজধানীর বাজারগুলোতে সবচেয়ে কম দামের চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। মোটা এই চালের নাম পাইজম। এর চেয়ে চিকন চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৫৮ টাকা কেজিতে।
ভালো মানের নাজির ও মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা কেজিতে। আর একটু নিম্নমানের মিনিকেট ও নাজির বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে। আর বাসমতি চাল বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা কেজিতে।
খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৩৬-৪০ টাকা কেজি। প্যাকেটজাত আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা কেজি। প্যাকেটজাত ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৪২-৪৫ টাকা কেজি। এছাড়া চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা কেজিতে।
আরো সংবাদ দেখুন: পেঁয়াজের দাম, কোরবানির , তেলের দাম, সিদ্ধ চাল আমদানি, নীত্যপণ্যে দাম