কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে বাজারে মসলার দাম বেড়ে যাওয়া খুব একটা অস্বাভাবিক একটা বিষয় না। তবে এবার কিছুটা স্বস্তি মসলার বাজারে বিরাজ করছে।
ক্রেতাদের চাহিদাকে পুঁজি করে ধর্মীয় এই উৎসবকে কেন্দ্র করে নানা পদের মসলার দাম বাড়িয়ে দেন
পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। এরই ধারাবাহিকতায় এবারের কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন
বাজারে ইতোমধ্যেই মসলার চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে। তবে অন্যান্যবারের মতো এবার স্বস্তি থাকবে মসলার বাজারে।
কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে বাজারে মসলার দাম বেড়ে যাওয়া খুব একটা অস্বাভাবিক একটা বিষয় না।
তবে এবার অনেকটা স্বস্তি বিরাজ করছে মসলার বাজারে।
ক্রেতাদের চাহিদাকে পুঁজি করে ধর্মীয় এই উৎসবকে কেন্দ্র করে নানা পদের মসলার দাম বাড়িয়ে
দেন পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। এরই ধারাবাহিকতায় এবারের কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে
রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে ইতোমধ্যেই মসলার চাহিদা বাড়তে শুরু করেছে। তবে অন্যান্যবারের
মতো এবার স্বস্তি থাকবে মসলার বাজারে।
বাজারে দারুচিনির কেজি ৩৮০ টাকা, এটার দাম বাড়েনি। এলাচের কেজি ২ হাজার ৪০০ টাকা।
আগে এই এলাচের দাম ছিল ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা কেজি। সেই হিসেবে গতবারের তুলনায়
এবার এলাচের দাম অনেক কমেছে।
জিরার কেজি বর্তমানে ৩২০ টাকা, গতবার ছিল ৩৬০। দাম কমেছে গোলমরিচের। বাজারে গোলমরিচ
বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজিতে। কিচমিচ বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা কেজিতে। জয়ফলের দামও বাড়েনি।
১০ থেকে ১৫ টাকা প্রতিপিস জয়ফল বিক্রি করা হচ্ছে। তবে লবঙ্গের দাম হালকা বেড়েছে।
কয়েকদিন আগে লবঙ্গ ছিল ৯০০ টাকা কেজি। বর্তমানে এ মসলাটি প্রতি কেজি হাজার টাকা
দরে বিক্রি করা হচ্ছে। আলু বোখারার দাম বেড়ে হয়েছে ৪৮০ টাকা কেজি। যা আগে বিক্রি
করা হতো ৩০০ টাকা কেজিতে।
মসলার দাম অবশ্যই কম। বাজারে মসলা পর্যাপ্ত মজুদ আছে। আপাতত কোনো মসলার দামই বাড়েনি।
তবে দুটি আইটেমের দাম কিছুটা বেড়েছে। এটাকেও সেভাবে দাম বৃদ্ধি বলা যায় না। কারণ অন্যান্যবার
সব মসলার দামই কমবেশি বাড়ে, সে তুলনায় এবার সেটি হয়নি, জানান মিরপুর-১ নম্বর বাজারের
পাইকারি ব্যবসায়ী।
আরো সংবাদ পড়ুনঃ বিধিনিষেধ অমান্য করায় জরিমানা
কিছুটা স্বস্তি মসলার বাজারে