কোরবানির ঈদ কে কেন্দ্র করে হাটে পশু ব্যবসায়ীরা এসেছেন তাদের গরু নিয়ে। হাটেই ঘুমাচ্ছেন, খাওয়া দাওয়া করছেন, বৃষ্টি ও গরমে ভিজছেন। তবুও চেষ্টা করছেন গুরুর যেন কষ্ট না হয়।
এক ব্যবসায়ী বলেন, গরুর গোবর ও চেনার গন্ধের মধ্যেই খাচ্ছি-দাচ্ছি, ঘুমাচ্ছি। গরু বিক্রি করে যদি লাভ হয় তাহলে পরিবারের সঙ্গে ঈদটা আনন্দের হবে। এই কষ্ট আর মনে থাকবে না।
বৃষ্টির কারণে হাটে কাদা, গরুর গোবর ও চোরার গন্ধে দম ফেলা দায়। এর মধ্যেই বিক্রেতারা দিন কাটাচ্ছেন। ক্লান্ত হলে এখানেই ঘুমিয়ে নিচ্ছেন।
দু-বেলা পেটে ভাত দেওয়ার জন্য এই কাজ করি। লাভ হলে কষ্ট আর গায়ে লাগে না। কিন্তু লোকসান হলে আবার একটা বছর অপেক্ষা করি এই টাকা তোলার জন্য, এমনটাই বলেন আরেক গরু ব্যবসায়ী।
জামালপুরের ব্যবসায়ী বলেন, সবচেয়ে বেশি কষ্ট টয়লেটের জন্য। এখানে এলে গোসল-টয়লেট করা যায় না। গরমে অনেকে অসুস্থ হয়ে যায়। ঘুমানোর জন্যও জায়গা পাওয়া যায় না।