জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, পরিস্থিতি বিবেচনা করে গার্মেন্টস ও রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে ।
কঠোর লকডাউনের মধ্যে গার্মেন্টস ও রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা খোলা রাখতে এফবিসিসিআই ও বিজেএমই’ আবেদন করেন। এরই প্রেক্ষিতে তিনি এ কথা জানান।
বিজিএমএই প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর চিঠি দিয়েছিল এবং চিঠিতে উল্লেখ্য করা হয়েছিল যে রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস বন্ধ থাকলে অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে তাই শিল্পকারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানায় তারা।
রপ্তানিমুখী গার্মেন্টসগুলোর উৎপাদন বন্ধ থাকলে ইউরোপ, আমেরিকার ক্রেতারা বাংলাদেশের অর্ডার বাতিল করে দিতে পারেন বলে আশঙ্কা আছে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতা নিয়ে সংকট তৈরি হতে পারে, জানান উদ্যোক্তারা।
পণ্যসামগ্রী সঠিকভাবে সরবরাহ ও বাজারজাত না হলে পণ্যের মূল্য বাড়বে। এতে স্বল্প আয়ের মানুষ বিপদে পড়বে। পশাপাশি তৈরি পোশাকসহ রপ্তানি খাতে ক্রয়াদেশ হারাতে হবে, বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।