১৬ লাখ ৯৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৪১৫ টি প্রতিষ্ঠানকে। খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
১৪ লাখ ৮৩ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল এবং ২ লাখ ১০ হাজার টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৪১৫ টি প্রতিষ্ঠানকে। কমানো শুল্কহারে চাল আমদানিতে আগ্রহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আবেদনের শেষ দিনে এ অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চাল আমদানির ক্ষেত্রে কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে। আমদানি করা চালে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাঙা দানা থাকতে পারবে। বরাদ্দ আদেশ জারির ১৫ দিনের মধ্যে এলসি (লেটার অব ক্রেডিট-ঋণপত্র) খুলতে হবে এবং এ সংক্রান্ত তথ্য (বিল অব এন্ট্রিসহ) খাদ্য মন্ত্রণালয়কে ই-মেইলে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।
বরাদ্দ পাওয়া আমদানিকারকদের পুরো চাল ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বাজারজাত করতে হবে। বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু করা যাবে না। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে ফের প্যাকেটজাত করা যাবে না।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যাংকে এলসি খুলতে ব্যর্থ হলে বরাদ্দ বাতিল হয়ে যাবে। এছাড়া প্লাস্টিকের বস্তায় আমদানি করা চাল বিক্রি করতে হবে।
আরো সংবাদ দেখুন: দারাজের পণ্যে গুণগত মানের নিশ্চয়তা নেই, ই-অরেঞ্জের মালিকদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, যাত্রী সুবিধার্থে চলবে আরও ৩৬ জোড়া ট্রেন, অবশেষে লাপাত্তা ই-অরেঞ্জ অনলাইন শপ
ভোক্তাকণ্ঠ কারাগারে ই-অরেঞ্জের মালিক