এমন একটা সময় ছিল, যখন যক্ষার নাম শুনলেই আঁতকে উঠতো মানুষ। রোগী যেমন মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতেন, তেমনই তার ধারে কাছে ঘেঁষতেও ভয় পেত চার পাশের লোকজন। কিন্তু ধীরে ধীরে এই রোগের সঙ্গে লড়তে শিখেছে মানুষ। বর্তমানে চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়েও ফেলা যায় এই রোগ। প্রত্যেক বছর ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস পালিত হয়।
টিবি বা যক্ষ্মা সাধারণত আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া দেশের মানুষের মধ্যে দেখা যায়।তাই চিকিৎসায় এই রোগ সারানো গেলেও, এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা যে কমে গিয়েছে, তা কিন্তু নয়। তাই চিকিৎসার প্রশ্ন আসার আগেই নিজেদের সচেতন হওয়া জরুরি।
সাম্প্রতিক সময়ে যক্ষ্মার সংক্রমণ ও যক্ষ্মারোগে মৃত্যুর ঘটনা প্রশংসনীয় হারে কমে এসেছে। ১৯৯০ সালের পর যক্ষ্মা রোগে নিহতের সংখ্যা ৪০ ভাগ কমে এসেছে। এখনও কমছে। দ্রুত যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় ও উপযুক্ত চিকিৎসার কারণে যক্ষ্মার প্রকোপ কমে আসছে। তবে এখনও যক্ষ্মা সারা বিশ্বের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।