মোঃ আহসান উল হক তুহিন: রংপুর নগরীর কেরানিহাট, নাজিরহাট ও সুলতান মোড় এলাকায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের তদারকি অভিযান চলাকালে কয়েকটি ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দোকানে ধরা পড়ে এ ধরনের নীতি বিবর্জিত চিত্র।
বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রাথমিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে চারটি প্রতিষ্ঠানকে মোট পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন ওই দপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আজাহারুল ইসলাম ও সহকারী পরিচালক মো. বোরহান উদ্দিন।
সে সময় তারা বলেন, শুধু আর্থিক জরিমানা বা কারাদণ্ড দেয়াই জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মূল কাজ নয়। ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের সচেতন করাও তাদের কাজের অংশ। তবে কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ী অসাধু পন্থা অবলম্বন করে ভোক্তাদের অধিকার ক্ষুন্ন করে এবং তাতে যদি ভোক্তা অধিকার আইনের লঙ্ঘন ঘটে, সে ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ জরিমানা আরোপ থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠান সিলগালা করা পর্যন্ত হতে পারে।
একই দিনে ক্রেতাকে প্রেসক্রিপশন বহির্ভূত ঔষধ দেয়ায় লাজ ফার্মা এবং আরও নানাবিধ কারণে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আনিত লিখিত অভিযোগের শুনানিও হয় ওই দপ্তরের জেলা কার্যালয়ে।
সেখানে অভিযোগগুলোর শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেন সহকারী পরিচালক আফসানা পারভীন।