মোঃ আহসান উল হক তুহিন: রংপুর নগরীর কামাল কাছনা এলাকায় একটি বাড়ির ভেতরে গোপনে তৈরি হচ্ছিল আয়ুর্বেদিক, ইউনানী, হারবালসহ প্রায় ২৯ ব্রান্ডের ঔষধ।
রোববার দুপুরে ঘটনাস্থলে অভিযান চালায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়। সেখানে ওই মূহুর্তে কোন ল্যাব ও রসায়নবিদকে পাওয়া না গেলেও মূল মালিককে পাওয়া যায়।
সে সময় দেখা যায়, উৎপাদিত বাসক, তুলসী, দিনারসহ বিভিন্ন ধরনের সিরাপ ও ক্যাপসুলের গায়ে অসম্পূর্ণ ঠিকানা ব্যবহার করে তা বাজারজাত করা হচ্ছে। ওই সমস্ত ঔষধে যে উপকরণ থাকার কথা তা-ও সঠিক ভাবে মানা হচ্ছে না। উপরন্তু তাতে ব্যবহৃত হচ্ছে আমদানি বহির্ভূত ভারতীয় নিম্নমানের রং ও সুগন্ধি।
এরূপ পরিস্থিতিতে ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফসানা পারভীন সার্বিক বিবেচনায় প্রাথমিক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাৎক্ষণিক ‘বি এন ল্যাবরেটরীজ’ নামক ওই প্রতিষ্ঠানকে নগদ পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এবং অতিদ্রুত বিষয়গুলো সমাধান করার নির্দেশ দেন।
সে সময় উপস্থিত ছিলেন ক্যাব রংপুরের প্রতিনিধি, মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি দল এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।