মহেশখালীতে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র স্থাপনে প্রাথমিক স্থান পরিদর্শন করেছেন জাপানী সংস্থা জাইকার প্রতিনিধি দল।
এরপর মহেশখালী ডিজিটাল আইল্যান্ড সেন্টার সংলগ্ন স্থানে মহেশখালী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া’র সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় মেয়র পরিদর্শন টিমকে স্বাগত জানান। মহেশখালী জেটি সংলগ্ন এলাকায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র স্থাপনে পৌরসভার পক্ষ থেকে জমি’সহ সার্বিক সহযোগিতা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- মৎস্য অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি এ এম গুলদার, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম খালেকুজ্জামান, মহেশখালী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আবদুর রহমান খান, মেরিন ফিশারিজ অফিসার মোঃ আলাউদ্দীন আহসান ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রবি চাকমা, মহেশখালী উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, শিক্ষক ও সাংবাদিক আমিনুল হক, মহেশখালী পৌরসভার কাউন্সিলর খায়ের হোসেন, সাবেক কাউন্সিলর এবাদুল করিম বাদল ও জয়নাল আবেদীন।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম খালেকুজ্জামান বলেন, মহেশখালীতে প্রায় ১৭ হাজার জেলে ও হাজারও মৎস্য আহরণের বোট থেকে আহরিত মাছ উঠা নামানো ও পরিবহনের সুবিধার্থে স্থাপন করা হবে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র।
মহেশখালীতে মৎস্য অবতরন কেন্দ্র স্থাপনে ট্রলার মালিক, জেলে, আড়ৎদার, পাইকার সহ সকলেই এক ছাদের নিচে মাছ ক্রয়-বিক্রয় এবং রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন। এতে মৎস্য খাতের ভোগান্তি এবং সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।