আগামী সাতদিন সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার, শনিবার ছাড়াও রোববারও বন্ধ থাকবে ব্যাংক। ব্যাংকগুলো সকাল ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এছাড়া ব্যাংকের আনুষঙ্গিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সাড়ে ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অত্যাশকীয় বিভাগসমূহ, যথাসম্ভব সীমিত লোকবলের মাধ্যমে খোলা রাখতে হবে। ব্যাংকের প্রিন্সিপ্যাল বা প্রধান শাখা এবং সকল বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা (এডি শাখা) সীমিত সংখ্যক অত্যাবশ্যকীয় লোকবলের মাধ্যমে খোলা রাখতে হবে, এমন নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে সকল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বরাবর।
নির্দেশনায় বলা হয়, কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। এটিএম বুথে সার্বক্ষণিক পর্যাপ্ত নোট সরবরাহসহ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে।
বিধিনিষেধ চলাকালে নিম্নোক্ত ব্যাংকিং সেবা চালু রাখতে হবে তার মধ্যে রয়েছে- গ্রাহকদের হিসাবে নগদ/চেকের মাধ্যমে অর্থ জমা ও উত্তোলন, ডিমান্ড ড্রাফট/পে-অর্ডার ইস্যু ও জমাগ্রহণ, বৈদেশিক রেমিট্যান্সের অর্থপরিশােধ, সরকারের বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের আওতায় প্রদত্ত ভাতা/অনুদান বিতরণ, একই ব্যাংকের খােলা রাখা বিভিন্ন শাখা ও একই শাখার বিভিন্ন হিসাবের মধ্যে অর্থ স্থানান্তর, ট্রেজারি চালান গ্রহণ, অনলাইন সুবিধা সম্বলিত ব্যাংকের সকল গ্রাহকের এবং উক্ত সুবিধাবহির্ভূত ব্যাংকের খােলা রাখা শাখার গ্রাহকদের বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু রখা বিভিন্ন পেমেন্ট সিস্টেমস/ক্লিয়ারিং ব্যবস্থার আওতাধীন অন্যান্য লেনদেন সুবিধা প্রদান এবং জরুরি বৈদেশিক লেনদেন সংক্রান্ত কার্যাবলি।
স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনপূর্বক সীমিত সংখ্যক লােকবলের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্ব স্ব অফিসে আনা-নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চলাচলের সময় স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত পরিচয়পত্র বহন করতে হবে।’
ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন