অনলাইন ডেস্ক;
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনের ইতিহাসে প্রায় ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। আজ রোববার ডিএসইতে মোট ৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর আগে ২০০৭ সালের ২৩ এপ্রিল মোট ৩৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছিল।
এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিরা বলছেন“শেয়ারের ‘ফ্লোর প্রাইস’ নির্ধারণ করে দেওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার কিনছে না। সবাই মনে করছে এখন শেয়ার কিনলে কিনি ফ্লোর উঠানো যাবে না,তাহলে তো টাকা আটকে যাবে।”
করোনা মহামারীর কারনে গত ১৯ মার্চ সার্কিট ব্রেকারের নিয়মে পরিবর্তন এনে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)এক আদেশ জারি করে। আদেশে বলা হয়, আগের পাঁচ দিন প্রতিটি কোম্পানির শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইসের গড় হবে ওই কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস। ওই শেয়ারের জন্য ওই দর ‘সার্কিট ব্রেকার’ হিসেবে গণ্য হবে। তবে দর বৃদ্ধিসহ অন্য ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকারের আগের নিয়মই অব্যাহত থাকবে।
ডিএসইর হিসেব বলছে,মোট ২৪৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭টির, আর কমেছে ১৪টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ২১৪টির দর।