রাজধানীর রূপনগর, মিরপুর-১, ২, ১০ নম্বর এবং টেকনিক্যালে মোটরসাইকেল, রিকশায় জরুরি প্রয়োজনে সাধারণ জনগণ গন্তব্যে গেলেও আগের তুলনায় সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ি বেড়েছে।
কাজের খোঁজে দিনমজুরদের রাস্তার পাশে বসে থাকতে দেখা গিয়েছে। বাধ্য হয়ে লকডাউনে বের হতে হচ্ছে তাদের। কারণ কাজ না করলে পরিবার নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে। রাস্তায় রিকশার যাত্রী কম হওয়ায় প্রত্যাশা অনুযায়ী আয় হচ্ছে না বলে জানান রিকশাচালকরা। জমার টাকা তুলতেই কষ্ট হচ্ছে।
১ জুলাই থেকে এক সপ্তাহের লকডাউন দিলেও পরবর্তীতে তা আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। কঠোর লকডাউন সফল করতে দূরপাল্লার পরিবহনসহ সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ করেছে। তবে রিকশা ও মোটরসাইকেল বিধিনিষেধের আওতার বাইরে আছে।
কডাউনের আগে ভালো আয় হতো। কিন্তু লকডাউনের পর থেকে সেভাবে আয় হচ্ছে না। আগে প্রতিদিন জমার টাকা দিয়েও এক হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারতাম। কিন্তু এখন জমার টাকা ও খাওয়ার টাকা জোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। এজন্য প্রতিদিন রিকশা নিয়ে বের হই না। মাঝে মাঝে বা একদিন পর রিকশা চালাচ্ছি, জানান এক রিকশা চালক।