বিশ্বব্যাংকের এক তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে রাজধানী ঢাকায় প্রতিদিন প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদন হতো ৬৪৬ টন।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন,বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, সবুজ ও স্মার্ট প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য প্লাস্টিক দূষণকে মোকাবিলা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন এজেন্ডা। প্রতিযোগিতায় প্লাস্টিকের দূষণকে পরাজিত করার প্রস্তাবিত সৃজনশীল ও ব্যবহারিক সমাধানগুলোর বিষয়ে আমি অভিভূত। প্লাস্টিকের টেকসই ব্যবস্থাপনার দিকে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ সরকার, বেসরকারি খাত এবং সুশীল সমাজের দলগুলোর সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় রয়েছে।
বিশ্বব্যাংক আরও জানায়, ‘প্লাস্টিক সার্কুলারিটি ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিযোগিতায় চারটি বিজয়ী দলকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশে প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় সমাধানের উপায়গুলো খোঁজা হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার দূষণ রোধ এবং টেকসই সবুজ বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা দূষণ রোধ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি। এ ইস্যুতে আমাদের যুবসমাজ ভালোভাবে জড়িত রয়েছে এবং প্লাস্টিকের দূষণ রোধ করার জন্য সমাধানের উপায় বের করছে বলে জানান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান ।