ভোক্তাকণ্ঠ রিপোর্ট: করোনা ভাইরাস, ডেঙ্গু, মৌসুমি জ্বর এই তিন ধরনের ভাইরাস দ্বারা যখন গোটা দেশের মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে ঠিক তখনি বাজারে সংকট তৈরি হয়ে ওষুধের।
রাজধানীর বিভিন্ন ওষুধের দোকানে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওষুধ কোম্পানি গুলো চাহিদা অনুযায়ী ওষুধ সরবরাহ করছে না। এর অন্যতম কারণ হিসেবে ফার্মেসি ব্যবসায়ীরা বলছে, বিশ্ববাজারে কাচামালের দাম কয়েক গুন বেড়ে যাওয়ায় কোম্পানি গুলো ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দেয়।
তবে সরকার প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ১৯ টি জেনেরিকের ৫৩ টি ওষুধের নতুন মূল্য পুনঃনির্ধারণ করায় খুব শিগগিরই এ সংকট কেটে যাবে বলে আশাবাদী তারা।
দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি ওষুধ বাজার মিডফোর্ডে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে ৫৩ পদের ওষুধের পাশাপাশি দাম বেড়েছে অন্যান্য ওষুধের।
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের গ্যাষ্টিকের ওষুধ ট্রুপান ( প্যানটোপ্রাজল সোডিয়াম সেসকুইহাইড্রেট) ২০ মিলিগ্রামের প্রতিটি ট্যাবলেট ৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা ৮০ পয়সা।
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের কোম্পানির মিলাম (৭.৫ মিলিগ্রাম ) ট্যাবলেটের দাম ১০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ টাকা। পেট ফাঁপা রোগের ওষুধ ওমিডন (জেনেরিক ডমপিরিডন) ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। হৃদরোগের ঔষধ ফিলনর(জেনেরিক ট্রিমেটাজিডিন) এম আর ট্যাবলেট ৫ টা থেকে এখন করা হয়েছে ৬ টাকা। ভিটামিন সি ক্যালসিয়াম ১২০ টাকে থেকে বেড়ে ১৩৮ টাকা হয়েছে।
ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির চর্ম রোগের ঔষধ ই- ক্যাপ (৪০০ মিলিগ্রাম) ট্যাবলেট সাড়ে ৬ টাকা থেকে বেড়ে ১২ টাকা করা হয়েছে। হাইপারটেনশন রোগীর ডিসারটন (৫/২০ মিলিগ্রাম) ৮ টাকা থেকে বেড়ে ৯.৫০ পয়সা করা হয়েছে।
এসকেএফের ভিটামিন জি বি কমপ্লেক্স প্লাস জিংক ৯০ টাকা থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা। কাশির সিরাপ ডেস্কপ্রোটেন প্লাস ১০০ টাকা থেকে বেড়ে ১১০ টাকা হয়েছে।
রহমান ফামেসির কর্ণধার শাহাবুদ্দিন বলেন, নাপা প্যারাসিটামেলের সংকট রয়েছে। বিশ্ববাজারে কাচামালের দাম বাড়ায় কোম্পানি গুলো প্যারাসিটামল জাতীয় সকল সঙ্গে হার্ডের, প্রেসারের দাম বাড়িয়েছে। তবে আগে যে এমআরপিতে আমরা ওষুধ কিনেছি সে দামে বিক্রি হচ্ছে।
আরেক ফার্মেসি ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, নাপা চাইলেও কোম্পানির প্রতিনিধিরা বলছেন কিছুদিন পর পাবেন। দাম বাড়নোর পর দিবো। অন্য কোম্পানির ওষুধ দিতে চাইলে কাষ্টমার নিতে চায় না। তাদের নাপাই লাগবে।
ওষুধ কিনতে আসা সাইফুল হক বলে, নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধের মূল্য বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের জীবনে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। দোকানদারের সঙ্গে প্রতিবাদ করে কোনো লাভ হয়না।
রফিকুল ইসলাম বলেন, কোম্পানি মাল দিচ্ছে না। এটা দেখবে স্বাস্থ্যসেবায় দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান গুলো। তারা কেনো সেটি তদারকি করছে না। যতো দ্রুত সম্ভব স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে এই বিষয়ে সাধারণ মানুষের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়ারও দাবি জানান তিনি।
ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক বলেন, তালিকাভূক্ত ১১৭ টি জেনেরিকের ঔষধের মূল্য নির্ধারণ করা হয় টেকনিক্যাল সাব-কমিটির সুপারিশক্রমে।
সচিব সভাপতিত্বে বাংলাদেশ কনজুমার্স এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি, ফরেন ইনভেষ্টার্স চেমবার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, ইম্পোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কেমিষ্ট এন্ড ভাগিষ্ট সমিতির প্রতিনিধিসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, কেন্দ্রিয় ঔষধালয়, ইডিসিএল, উপাচার্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সমন্বয়ে গঠিত ঔষধের মূল্য নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর পরিচালক মো. আইয়ুব হোসেন বলেন, প্রাইজ ফিক্সেশন পলিসি, ১৯৯২ এ প্রতি বছর এই ১১৭ টি জেনেরিকের ঔষধের মূল্য সমন্বয়ের উল্লেখ রয়েছে। তবে ১৯৯২ সালে প্রাইজ ফিক্সেশন পলিসি হওয়ার পর ২০১০, ২০১৩, ২০১৫ সালে তালিকাভুক্ত ১১৭ টি জেনেরিকের ঔষধের মধ্যে কিছু সংখ্যাক পদের মূল্য পুন:নির্ধারণ করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানসমূহের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিগত ৮ জুন টেকনিক্যাল সাব-কমিটি তালিকাভূক্ত ১১৭ টি জেনেরিকের মধ্যে ১৯টি জেনেরিকের ৫৩টি পদের মূল্য পুন:নির্ধারণের জন্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটির কাছে সুপারিশ প্রেরণ করেন। আর মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটি ১৯টি জেনেরিকের ৫৩টি পদের মূল্য পুন:নির্ধারণ করেন।
টেকনিক্যাল সাব কমিটি এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটি প্রাইজ ফিক্সেশন পলিসির আলোকে বিগত ০৬ মাসের আমদানিকৃত কাঁচামাল ও মোড়কসামগ্রীর গড় মুল্যের উপর ভিত্তি করে পদগুলোর মূল্য হিসাব করা হয়।
মূল্য হিসাব করার পদ্ধতি : Calculated MRP without VAT (Tk.)= (Cost of RM + PM) X Mark up.
RM= Active Ingredient Excipients:
মূল্য পুন:নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিগত ০৬ মাসের কাঁচামার ও মোড়কসামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধিকে বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু দেশের জনগনের কথা চিন্তা করে মার্কআপ (Manufacturing Cost, All other overheads, Distribution cost, Manufacturers margin, Retailer margin) পরিবর্তন করা হয়নি।
বিগত ৩০ জুন অনুষ্ঠিত মূল্য নির্ধারণ কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ১৯টি জেনেরিকের ৫৩টি পদের মূল্য পুন:নির্ধারণ করা হয়।
আইয়ুব হোসেন আরো বলেন, কোভিডকালীন সময়ে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি পেলেও দেশের জনগনের কথা চিন্তা করে এসব ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়নি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে পদসমূহের মূল্য বৃদ্ধি করা না হলে কোম্পানিগুলো লসের কারণে পদগুলোর উৎপাদন বন্ধ করলে সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হতে পারে।
কোভিড পূর্ববর্তী সময়ে দেশে উৎপাদিত প্যারাসিটামল কাঁচামালের মূল্য ৪২০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে কোভিডকালীন সময়ে ৯০০ টাকা হয়েছে, অ্যামোক্সিসিলিন কাঁচামালের মূল্য ৩০০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪৫০০ টাকা হচ্ছে।
১৯টি জেনেরিক:
১.প্যারাসিটামল (Paracetamol)
২. মেট্রোনিডাজল (Metronidazole)
৩. এমোক্সিসিলিন বিপি( Amoxicillin BP)
৪. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই (Xylometazoline HCI)
৫.প্রোকলেপেরাজিন (Prochlorperazine)
৬. ডায়াজেপাম (Diazepam)
৭. মিথাইলডোপা(Methyldopa)
৮.ফ্রুসেমাইড (Frusemide)
৯. ফেনোবারাবিটাল(Phenobarbital)
১০.ওআরএস (ORS)
১১.লিডোকেইন ( Lidocaine)
১২. ফলিক এডিস (Folic Acid)
১৩.ক্লোরফেনিরামিন (Chlorpheniramine)
১৪.বেনজাথিন বেনজিলপেনিসিলিন
(Benzathine Benzylpenicillin)
১৫.এ্যসপিরিন (Aspirin)
১৬. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন
(Phenoxymethyl Penicillin)
১৭.প্রোমেথাজিন (Promethazine)
১৮.নরগেস্টেরেল (Norgestrel)
১৯.ফেরোস ফেমেরেটো (Ferrous Fumerate)
যে ৫৩ টু ওষুধের মূল্য পুনঃনির্ধারণ হয়েছে
১.প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগে ছিল ৭০ পয়সা, এখন দাম এক টাকা ২০ পয়সা।
২. প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট (র্যাপিড): আগে ছিল ৭০ পয়সা, এখন এক টাকা ৩০ পয়সা।
৩.প্যারাসিটামল ৬৫০ এমজি ট্যাবলেট (এক্সআর): আগে ছিল এক টাকা ৩১ পয়সা, এখন দুই টাকা।
৪. প্যারাসিটামল ১০০০ এমজি ট্যাবলেট: আগে ছিল এক টাকা ৪ পয়সা, বর্তমান দাম দুই টাকা ২৫ পয়সা।
৫. প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ১৫ এমএল বোতল: আগে ছিল ১২ টাকা ৮৮ পয়সা, এখন ২০ টাকা।
৬.প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ৩০ এমএল বোতল: আগে ছিল ১৮ টাকা, এখন দাম ৩০ টাকা।
৭.প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন (৬০ এমএল) বোতল: আগে ছিল ১৮ টাকা, বর্তমান দাম ৩৫ টাকা।
৮.প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতল: আগে ছিল ৩০ টাকা ৮ পয়সা, বর্তমান দাম ৫০ টাকা।
৯.প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (৬০ এমএল) বোতল: আগের দাম ১৮ টাকা, বর্তমান দাম ৩৫ টাকা।
১০.প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (১০০ এমএল) বোতল: আগে ছিল ২৭ টাকা ৭২ পয়সা, বর্তমান দাম ৫০ টাকা।
১১. মেট্রোনিডাজল ২০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগে দাম ছিল ৬০ পয়সা, বর্তমান দাম এক টাকা।
১২.মেট্রোনিডাজল ২৫০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগের দাম ৯২ পয়সা, বর্তমান দাম এক টাকা ২৫ পয়সা।
১৩.মেট্রোনিডাজল ৪০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগের দাম এক টাকা ৩৭ পয়সা, বর্তমান দাম এক টাকা ৭০ পয়সা।
১৪.মেট্রোনিডাজল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগে ছিল এক টাকা ৬৬ পয়সা, বর্তমান দাম দুই টাকা।
১৫.মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ৬০ এমএল বোতল: আগের দাম ২৬ টাকা, বর্তমানে ৩৫ টাকা।
১৬.মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতল: আগের মূল্য ৩৪ টাকা ৯২ পয়সা, বর্তমানে ৪৫ টাকা।
১৭. মেট্রোনিডাজল ৫০০এমজি/১০০ এমএল ইনফিউশন, ১০০ এমএল বোতল: আগের মূল্য ৭৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৮৫ টাকা।
১৮. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/১.২৫ এমএল সাসপেনশন ১৫ মিলি বোতল: আগের দাম ২৬ টাকা ৩৪ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ টাকা।
১৯. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ মিলি বোতল: আগের দাম ৪১ টাকা ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৭০ টাকা।
২০. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন-ডিএস ১৫ মিলি বোতল: আগের দাম ৬৭ টাকা ৯৪ পয়সা, বর্তমানে ১০০ টাকা।
২১. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি ক্যাপসুল: আগের দাম ৩ টাকা ১৫ পয়সা, বর্তমানে ৪ টাকা।
২২.এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ক্যাপসুল: আগের দাম ৫ টাকা ৯০ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা ৫ পয়সা।
২৩. এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ইনজেকশন: আগের দাম ২৪ টাকা ১০ পয়সা, বর্তমানে ৫৫ টাকা।
২৪. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.০৫% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল: আগের দাম ৯ টাকা ৬০ পয়সা, বর্তমানে ১৮ টাকা।
২৫. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.১% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল: আগের দাম ১০ টাকা ৪ পয়সা, বর্তমানে ২০ টাকা।
২৬. প্রোকলেপেরাজিন ৫এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৬৫ পয়সা।
২৭. প্রোকলেপেরাজিন ১২.৫ এমজি ইনজেকশন: আগের দাম ৪ টাকা ৩৬ পয়সা, বর্তমানে ৯ টাকা।
২৮. ডায়াজেপাম ১০এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা ২২ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা।
২৯.মিথাইলডোপা ২৫০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে ৩ টাকা ৪৮ পয়সা।
৩০. মিথাইলডোপা ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫ টাকা ১৩ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা ৯ পয়সা।
৩১. ফ্রুসেমাইড ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৫ টাকা ৯৯ পয়সা, বর্তমানে ৯ টাকা।
৩২.ফ্রুসেমাইড ৪০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫৬ পয়সা, বর্তমানে এক টাকা।
৩৩.ফেনোবারাবিটাল ৩০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৬৮ পয়সা, বর্তমানে এক টাকা।
৩৪.ফেনোবারাবিটাল ৬০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা, বর্তমানে এক টাকা ৫০ পয়সা।
৩৫.ফেনোবারাবিটাল ৫০ এমএল এলিক্সির ২০এমজি৫ এমএল বোতল: আগের দাম ২১ টাকা ৭৮ পয়সা, বর্তমানে ৪৩ টাকা।
৩৬. ফেনোবারাবিটাল ১০০ এমএল এলিক্সির ২০ এমজি/৫ এমএল বোতল: আগের দাম ৫০ টাকা, বর্তমানে ৭০ টাকা।
৩৭.ওআরএস ৫০০ এমএল স্যাটেস: আগের দাম ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা।
৩৮. ওআরএস ফ্রুটি ২৫০ এমএল স্যাটেস: আগের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা।
৩৯.লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা ৬ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা।
৪০. লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ২০ টাকা, বর্তমানে ৩৫ টাকা।
৪১.লিডোকেইন ২% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ২৫ টাকা, বর্তমানে ৪০ টাকা।
৪২.ফলিক এডিস ০.০৫ এমজি/১০০এমএল ওরাল সলিউশনের (১০০ এমএল বোতল): ৫০ টাকা।
৪৩.ক্লোরফেনিরামিন ২এমজি/৫এমএল সিরাপের (৬০ এমএল বোতল): আগের দাম ১৩ টাকা, বর্তমানে ২০ টাকা।
৪৪.বেনজাথিন বেনজিলপেনিসিলিন ১২ লাখ ইউনিট/ভায়ল ইনজেকশন: আগের দাম ১৫ টাকা ৬০ পয়সা, বর্তমানে ৩০ টাকা।
৪৫.এ্যসপিরিন ৭৫ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫৫ পয়সা, বর্তমানে ৮০ পয়সা।
৪৬.এ্যসপিরিন ৩০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম দেড় টাকা, বর্তমানে ২ টাকা।
৪৭.ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম দুই টাকা, বর্তমানে দুই টাকা ৮০ পয়সা।
৪৮.ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৩ টাকা ৮৬ পয়সা, বর্তমানে ৫ টাকা ৫০ পয়সা।
৪৯. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি/৫এমএল সিরাপের (৫০ এমএল বোতল): আগের দাম ২১ টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ টাকা।
৫০.প্রোমেথাজিন ৫এমজি/৫এমএল এলিক্সির (১০০ এমএল বোতল): আগের দাম ২১ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ পয়সা।
৫১.প্রোমেথাজিন ২৫এমজি/এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা, বর্তমানে ৭ টাকা।
৫২.নরগেস্টেরেল ০.৩০ এমজি+ইথাইনিলিস্ট্রাডল ০.০৩এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে দুই টাকা।
৫৩. ফেরোস ফেমেরেট ৭৫ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৩৮ পয়সা, বর্তমানে ৫০ পয়সা।