ভারতে ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ আতঙ্ক, ভয়াবহ সংক্রমণে ৪ হাজার ৩০০ এর বেশি রোগী মারা গেছে। যারা মূলত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন।
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্দাবিয়ার বরাত দিয়ে বিবিসি কে জানায়, মিউকরমাইকোসিস নামের এই বিরল ও বিপজ্জনক সংক্রমণে শিকার ৪৫ হাজার ৩৭৪ জনের তথ্য নথিবদ্ধ হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে অর্ধেকের মতো এখনো চিকিৎসা নিচ্ছে।
সাধারণত কভিড সেরে যাওয়ার ১২-১৮ দিনের মধ্যে নাক, চোখ ও কখনো কখনো মস্তিষ্কে আঘাত হানে এ ছত্রাক।
ভারতে সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্র ও গুজরাটে। এই দুটি রাজ্যে ১ হাজার ৭৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত স্টেরয়েডের সঙ্গে এ ছত্রাকের যোগ রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগীরা এই সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন।
করোনায় আক্রান্ত রোগীদের ফুসফুসের সংক্রমণ কমাতে ভূমিকা রাখে স্টেরয়েড। পাশাপাশি আক্রান্তদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাওয়ায় সম্ভাব্য ক্ষতি বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয় স্টেরয়েড। কিন্তু স্টেরয়েড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। বাড়িয়ে দেয় রক্তের শর্করার মাত্রা।
ডায়াবেটিস, ক্যানসার, এইডস রোগীসহ দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষের মিউকরমাইকোসিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি বলে জানান চিকিৎসকেরা।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় কেবল একটি অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ইনজেকশনই কার্যকর। তবে এর দাম অনেক বেশি।
ভারতে ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ আতঙ্ক
আরও পড়ুন: হেলমেট আর মাস্ক পরায় মিলছে পুরস্কার – Voktakantho
ভারতে ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ আতঙ্ক, ভয়াবহ সংক্রমণে ৪ হাজার ৩০০ এর বেশি রোগী মারা গেছে। যারা মূলত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন।
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্দাবিয়ার বরাত দিয়ে বিবিসি কে জানায়, মিউকরমাইকোসিস নামের এই বিরল ও বিপজ্জনক সংক্রমণে শিকার ৪৫ হাজার ৩৭৪ জনের তথ্য নথিবদ্ধ হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে অর্ধেকের মতো এখনো চিকিৎসা নিচ্ছে।
সাধারণত কভিড সেরে যাওয়ার ১২-১৮ দিনের মধ্যে নাক, চোখ ও কখনো কখনো মস্তিষ্কে আঘাত হানে এ ছত্রাক।
ভারতে সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্র ও গুজরাটে। এই দুটি রাজ্যে ১ হাজার ৭৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত স্টেরয়েডের সঙ্গে এ ছত্রাকের যোগ রয়েছে। ডায়াবেটিস রোগীরা এই সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন।