সারা দেশে লোডশেডিং এর ঘোষণা আসার পর থেকে চাহিদা বেড়েছে চার্জার ফ্যান এবং লাইটের। এই সুযোগকে ভোক্তা ঠকানোর হাতিয়ার হিসেবে নিয়েছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। ভোক্তাদের জিম্মি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন বাড়তি দাম।
ভোক্তারাও প্রয়োজনের স্বার্থে বাড়তি দাম দিয়ে এসব চার্জার ফ্যান এবং লাইট কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।
তবে ভোক্তা স্বার্থ বিরোধী এসব কর্মকাণ্ড প্রতিহত করতে নিয়মিত কাজ করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার রাজধানীর নবাবপুর রোডে অবস্থিত ইলেকট্রনিক পণ্যের দোকানগুলোতে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিদপ্তর।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল।
এ সময় দেখা যায়, পূর্বে ক্রয়কৃত চার্জার ফ্যান ১০ দিনের ব্যবধানে দাম বাড়িয়ে দ্বিগুণ দরে বিক্রি করছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক পণ্যের মোড়কে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য লেখা নেই।
এসব অপরাধে নোহা ইলেকট্রনিক নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টাকা, এস আর ইলেকট্রনিক কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য সামগ্রী প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের অপরাধে মদিনা রেস্তোরাঁ কে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের বিষয়ে আব্দুল জব্বার মণ্ডল বলেন, ভোক্তা স্বার্থ বিরোধী অপরাধে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।