ঈদের পর লকডাউন থাকায় গ্রামে চলে গেছে বেশিরভাগ মানুষ। যারা রাজধানীতে আছেন তাদের অধিকাংশই কিছু কিনতে হলে শপিংমল থেকে না কিনে ফুটপাতের ভাসমান দোকান থেকেই কিনছেন। শপিংমলে তেমন বেচাকেনা
মিরপুর-১০, ২, ১ ও ১২ নম্বরসহ বেশ কয়েকটি এলাকার শপিংমলগুলোতে ভিড় নেই একেবারেই।
কিছু দোকানে ক্রেতা থাকলেও বেশিরভাগ দোকানই ছিল ফাঁকা। ‘বিক্রি খুব একটা ভালো নয়। সাধারণ সময়ের মতো বিক্রি হচ্ছে না।
দোকান ভাড়া,কর্মচারীদের বেতন দেয়াই কঠিন হয়ে পড়েছে’,জানান এক বিক্রেতা।
এখন যারা আছে সব টুকটাক, শৌখিন কাস্টমার। সারাদিনে ১০ হাজার টাকাও বিক্রি হয় না। ঈদের আগে ছয় দিন দোকান খোলা
রেখে খুব একটা লাভ হয় নাই। তারপরও দোকান তো খুলতেই হবে, যা হয় বেচাকেনা,
না হওয়ার চেয়ে তো ভালো’,বলেন কাপড় বিক্রেতা।
ফুটপাতে ক্রেতা বাড়ায় সেখান দিয়ে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাঁটাচলা করতে কষ্ট হচ্ছে। পথচারীদের বাধ্য হয়ে গাদাগাদি করে চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে। তবে বিক্রি বাড়ায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ফুটপাতের বিক্রেতারা।
এইচ এম || ভোক্তাকণ্ঠ
ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন
আরো সংবাদ দেখুন: অনলাইন শপের জালিয়াতি, ফুডপান্ডার অভিযোগ, আটক জ্বিনের বাদশাহ, অধিদপ্তরের অভিযান, অনলাইনে ব্যবসা
প্রতিদিনই অনেক মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নেই কোন প্রতিকার। ভোক্তাদের হয়রানি বন্ধে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর সাথে কাজ করছে ভোক্তাকণ্ঠ।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, “যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা হইতে পারে।
অনিয়ম রোধে অভিযান
ভুক্তভোগীর দাবী তাদের প্রত্যেকেই এইরুপ প্রতারণার শিকার হয়েছে। ভুক্তভোগী এমন প্রতারণার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এর প্রতিকার চান।
ভুক্তভোগী তাবাসসুম জাহান তার অভিযোগে আরো উল্লেখ করেন
উনি সহ এরূপ আরো দশ জন সেই হোলসেলার সুজানা বিনতে নামক একটি ফেসবুক আইডির নিকট পণ্য অর্ডার করেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেড়েছে প্রতারণার হার। সোশ্যাল মিডিয়ায় (ফেসবুক)
হোলসেলার সেজে চায়না থেকে অর্ডারকৃত পণ্য কাস্টমস থেকে এনে দেওয়ার কথা বলে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি প্রতারণা চক্র।