বেশি সংক্রমিত এলাকায় জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।করোনার সংক্রমণ বাড়ায় ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
এছাড়া গণপরিবহনে যাত্রী নিতে হবে ধারণক্ষমতার অর্ধেক, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় আন্তঃজেলা যান চলাচল সীমিত, রাত ১০টার পর বাইরে বের হওয়া নিষেধ, জরুরি সেবার প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব অফিস অর্ধেক জনবলে পরিচালিত হবে, সামাজিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক জনসমাগম সীমিত করতে হবে।
২৯ মার্চ করোনা মোকাবেলায় গঠিত জাতীয় কারিগরি বিশেষজ্ঞ কমিটি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসারে সরকার এসব নির্দেশনা জারি করে।
এবং ২৮ মার্চ স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে আগের মতোই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নেওয়া হবে। এছাড়া দোকানপাট ও ব্যবসাকেন্দ্র খোলা রাখার সময়সীমা ও ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড় নিয়ন্ত্রণ করা হবে কঠোরভাবে। চলবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। সড়ক, নৌ ও আকাশ পথে যাতায়াতেও আসছে নিয়ন্ত্রণ। সবচেয়ে শক্ত অভিযান হবে মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য। মাস্ক ছাড়া কেউ যাতে বাইরে বের না হন সেদিকে নজর রাখা হবে সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি চিকিৎসা, পরীক্ষা ও টিকাদানে গতি ফেরাতেও কিছু দিকনির্দেশনা থাকবে নতুন করে। এক্ষেত্রে করোনার টিকাদান কার্যক্রম হাসপাতাল থেকে সরিয়ে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) কেন্দ্রে নেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।