প্রতি বছরের জুন মাসের তৃতীয় রবিবার সারা বিশ্বের সন্তানরা পালন করেন ‘বিশ্ব বাবা দিবস’। বছরের এই একটি দিনকে প্রিয় সন্তানরা আলাদা করে বেছে নিয়েছেন বাবাদের জন্য।
হ্যাঁ! প্রতিদিনই বাবার জন্য ভালবাসা। তবে আজ মুখ ফুটে ‘বাবা তোমায় ভালবাসি’ বলার দিন। তাই বাবা দিবস সন্তানদের কাছে একটু বেশিই বিশেষ দিন।
বাবা। সব ধরনের আবদার পূরণের ব্যক্তি। রাগ, শাসন, আদর, ভালোবাসা, নিরাপত্তা, আস্থা আর রাশভারী চেহারার আবডালে একজন মানুষ। বটবৃক্ষ হিসেবে যাকে মানা হয়। ভাষা ভেদে শব্দ বদলায়। আর স্থান ভেদে বদলায় উচ্চারণও। তবে বদলায় না রক্তের টান, ভালোবাসা।
বাবার প্রতি সন্তানের চিরন্তন ভালোবাসার প্রকাশ প্রতিদিনই ঘটে। তবুও মানুষ বছরের একটি দিনকে শুধুই বাবার জন্য রেখে দিতে চায়। তাই সে দিনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাবা দিবস’।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯০৮ সালে প্রথম বাবা দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার ফেয়ারমন্টে ৫ জুলাই এই দিবস পালন করা হয়। ১৯৬৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তত্কালীন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসন জুন মাসের তৃতীয় রবিবারকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাবা দিবস হিসেবে নির্ধারণ করেন।
১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন প্রতিবছর জাতীয়ভাবে বাবা দিবস পালনের রীতি চালু করেন। বাবা দিবস এখন বিভিন্ন দেশে ঘটা করেই পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশেও এই দিনটি উদযাপন করা হয়।
আরও পড়ুন : অভিযোগ আর অভিযোগ ইভ্যালি ফাল্গুনী শপের বিরুদ্ধে – VoktaKantho.com
আরও পড়ুন : ভোগান্তিতে ফেলানোই যেন রেডেক্স কুরিয়ার সার্ভিসের কাজ – VoktaKantho.com