অনলাইন ডেস্ক: করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য আমদানি বন্ধ থাকলেও দেশে খাদ্যের ঘাটতি পড়বে না।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমনটাই জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি আমদানি করে ভোজ্য তেল। যার সিংহভাগ আসে মালয়েশিয়া থেকে। এক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসের প্রভাব পড়ার আশঙ্কা কম।’
আজ সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কসোভোর রাষ্ট্রদূত গুনার ইউরিয়া। সাক্ষাৎ শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা ভাইরাসের কারণে কিছু দেশ থেকে খাদ্যপণ্য আমদানি বন্ধ থাকলেও বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতি হবে না। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি আমদানি করে ভোজ্য তেল। যার সিংহভাগ আসে মালয়েশিয়া থেকে, এক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসের প্রভাব পড়ার আশঙ্কা কম।’
তিনি জানান, ‘বাংলাদেশে একসময় কৃষিখাত কম উৎপাদনশীল ছিল। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের নানাবিধ উদ্যোগ এবং কৃষিখাতে প্রণোদনার ফলে কৃষিতে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। বাংলাদেশের এসব অভিজ্ঞতাকে কসোভো কাজে লাগাতে পারে। সেক্ষেত্রে দুদেশের একসঙ্গে কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।’
তিনি আরো জনান, ‘সফল কৃষক ও ভাল উৎপাদনকারীকে সিআইপির মত এআইপি পুরস্কার প্রদানের প্রস্তাব কেবিনেটে অনুমোদিত হয়েছে। এআইপি অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তগণ সিআইপির মত সুযোগ-সুবিধা পাবেন। অ্যাওয়ার্ডের জন্য শিগগিরই সফল কৃষক ও ভাল উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হবে।’