১ জুলাই থেকে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন দেওয়া হয় যা পরে আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়। লকডাউন বাড়লেও, বাড়েনি বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। কাঁচাবাজারগুলোতে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় এখন ক্রেতার ভিড় বেশ কম।
ক্রেতা কম থাকলেও পণ্যের দামে এর প্রভাব পড়েনি। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য রাজধানীর রায়েরবাজরে এমন চিত্রই দেখা যায়।
টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঢেঁড়সের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, বেগুনের কেজি
বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, শসার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা, পটলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে
৫০ টাকা। করলার কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা, কচুরমুখি ৫০ টাকা।
প্রতিটি লাউয় ৫০ থেকে ৬০ টাকা, জালি-কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা, কাঁচ কলার হালি বিক্রি হচ্ছে
৩৫ থেকে ৪০ টাকা, বরবটির কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঝিঙে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কচুর লতি
বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।
তবে এই দামের চেয়ে পাড়া মহল্লায় ও রাস্তার পাশে ছোট সবজির দোকানগুলোতে দাম কিছুটা বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
বাজারে চালের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।৪৫ থেকে ৪৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে মোটা পাইজাম,
আটাশ চালের কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৫২ টাকায়,মিনিকেট ৬০ থেকে ৬২ টাকা এবং
নাজিরশাইল ৬৮ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বড় বাজারগুলোতে চালের দাম বৃদ্ধি না পেলেও পাড়া–মহল্লার দোকানে প্রায় সব ধরনের চালের দাম
কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছে,
‘লকডাউনের’কারণে পণ্য আনা–নেওয়ার খরচ বেড়েছে।ফলে দাম বৃদ্ধি।
গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে আদার দাম।১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে চিনা আদা।গত সপ্তাহে দেশি
আদার দাম ২০ টাকা কমে হয়েছে ১৩০ টাকা কেজি।আলুর কেজি ২৫ টাকা,পেঁয়াজের কেজি ৫৫ টাকা,
রসুনের কেজি ১৪০ টাকা।
বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজি, লাল লেয়ার মুরগি আগের মতো কেজি বিক্রি
হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা।সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা।
গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা থেকে ৫৮০ টাকা কেজি,খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে
৯০০ টাকা,বকরির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি।
আরো সংবাদ পড়ুনঃ ফাল্গুনী শপের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই, অতঃপর আলি এক্সপ্রেসও নাম লেখালো!
ক্রেতা কমলেও দাম কমেনি নিত্যপণ্যের ক্রেতা কমলেও দাম কমেনি নিত্যপণ্যের