১১ জুলাই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করে এডিস মশা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার বিস্তার রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৩২টি মামলায় সর্বমোট ২ লাখ ৪১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
মোট ৩২টি মামলায় আদায় করা জরিমানার সর্বমোট পরিমাণ ২ লাখ ৪১ হাজার টাকা। মাইকিং করে
জনসচেতনতামূলক বার্তা প্রচার করা হয় এবং সবাইকে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বিস্তার রোধে ‘তিন দিনে
একদিন, জমা পানি ফেলে দিন’ মানার পাশাপাশি ও করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনাসহ
স্বাস্থ্যবিধিগুলো যথাযথভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়।
ডিএনসিসির ৫ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ হোসেন পরিচালিত মোবাইল কোর্টে
১টি মামলায় ১ লাখ টাকা, ৬ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন পরিচালিত মোবাইল
কোর্টে ২টি মামলায় ১৫ হাজার টাকা, ৭ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাব্বীর আহমেদ
পরিচালিত মোবাইল কোর্টে ৭টি মামলায় ৪ হাজার ১০০ টাকা, ৮ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
মো. আবেদ আলী পরিচালিত মোবাইল কোর্টে ৫টি মামলায় ৩ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
আরো সংবাদ পড়ুনঃ ফাল্গুনী শপের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই, অতঃপর আলি এক্সপ্রেসও নাম লেখালো!
অভিযোগ বিষয়ে আরো কিছু তথ্যঃ
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন। (২) কর্তৃপক্ষ, উপ-ধারা (১) এর অধীন লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির পর, অনতিবিলম্বে অভিযোগটি অনুসন্ধান বা তদন্ত করিবেন। (৩) তদন্ত অভিযোগটি সঠিক প্রমাণিত হইলে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দোষী ব্যক্তিকে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন। ৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন আরোপিত জরিমানার অর্থ আদায় হইয়া থাকিলে উক্ত আদায়কৃত অর্থের
২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অভিযোগকারীকে প্রদান
করিতে হইবে : তবে শর্ত থাকে যে, অভিযোগকারী অধিদপ্তরের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী হইয়া থাকিলে,
তিনি এই উপ-ধারায় উল্লিখিত আদায়কৃত অর্থের ২৫ শতাংশ প্রাপ্য হইবেন না।