টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি,
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক : ১৫ কিমি যানজট তৈরি হয়েছে। যা পাড় হতে ৩ ঘন্টারও বেশি সময় লাগছে।
টাঙ্গাইল মহাসড়কে ভোর থেকে পরিবহন কোথাও ধীরগতি আবার কোথাও স্বাভাবিক গতিতে চলাচল করছে। এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের কারণে যানজট বেশি হয়।
রোববার (১ মে) ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব মহাসড়কের সল্লা পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার এবং এলেঙ্গা থেকে রসূলপুর পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে চলছে যানবাহন।
যানবাহনের চালকরা জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চার লেনের সুবিধা পেলেও এলেঙ্গা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত দুই লেনের কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
চালকরা জানান, এবার ঈদযাত্রায় তেমন ভোগান্তি নেই। তবে মহাসড়কে পরিবহনের সংখ্যা বেশি হওয়ায় ধীরগতিতে চলাচল করতে হচ্ছে। তবে এলেঙ্গা থেকে সেতুপূর্ব যেতে যানজটের কবলে পড়তে হচ্ছে।
উত্তরবঙ্গগামী এসএ পরিবহনের চালক শুক্কুর আলী বলেন, মহাসড়কের চার লেনের সুবিধাভোগ করলেও এলেঙ্গা থেকে সেতু পূর্ব পর্যন্ত আসতে সময় লেগেছে তিন ঘণ্টা। এখনো সেতুর টোলপ্লাজায় যেতে পারিনি।
জানা গেছে, মির্জাপুর থেকে নাটিয়াপাড়া গাড়ির দীর্ঘ সারি রয়েছে। এলেঙ্গা থেকে সেতু পর্যন্ত উত্তরাঞ্চলগামী যানবাহন ওয়ান-ওয়েতে চলাচল করছে আর ঢাকামুখী যানবাহন গোল চত্বর থেকে ভূঞাপুরের ওপর দিয়ে এলেঙ্গা হয়ে ঢাকা যাচ্ছে। তবে যানজট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতাউর রহমান জানান, ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে মহাসড়কে গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ভোরে পরিবহন ধীরগতিতে চলাচল করেছে। তবে কোথায় যানজট বা ভোগান্তি নেই। মহাসড়কে পরিবহন নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।