অনলাইন ডেস্ক: করোনাভাইরাস মোকাবেলায় পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্টের (পিপিই) সংকট কাটাতে ১২ টি পোশাক কারখানা তৈরি করছে পিপিই। পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমই এর তত্ত্বাবধানে কারখানাগুলো কাজ করছে।
এদিকে দেশীয় কারখানার মধ্যে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার প্রাথমিকভাবে বিনা মূল্যে বিতরণের জন্য ১৭ হাজার পিপিই বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে। স্নোটেক্স গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ২ হাজার করে পিপিই উৎপাদন করছে। তবে কারখানা পুরোপুরি চালু হলে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ পিপিই তৈরি করতে পারবে। ১৭ হাজার পিপিইর মধ্যে ১৩ হাজার পিস আমরা বিজিএমইএসহ বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে,বাকী ৪ হাজার তারা নিজেরাই বিভিন্ন হাসপাতাল গুলোতে দিবে ।
স্নোটেক্স আউটারওয়্যার ছাড়াও জেএম ফেব্রিকস, আজমি ফ্যাশন, অ্যালায়েন্স অ্যাপারেলস, লাক্সমা ইনওয়্যার, উর্মি গার্মেন্টস, টিআরজেড গার্মেন্টস, ফোরএ ইয়ার্ন অ্যান্ড ডায়িং, ডেকো ডিজাইন লিমিটেড, ইসলাম গার্মেন্টস লিমিটেড, অ্যারিস্টোক্র্যাট গ্রুপ ও মোহাম্মদী শার্টেক্স লিমিটেড পিপিই তৈরি করছে।আবার অনেক পোশাক কারখানা সরাসরি পিপিই তৈরি না করলেউ কাপড় দিয়ে সহায়তা করছে।
করোনা রোগীর চিকিৎসায় নিয়োজিত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উচ্চ মানের অর্থাৎ ৩ ও ৪ লেভেলের পিপিই প্রয়োজন হলেও বিজিএমইএর তত্ত্বাবধানে যেসব পিপিই হচ্ছে, সেগুলো লেভেল ১ মানের।এগুলো মূলত পানিরোধক ও প্রফেশনাল পিপিইর কাছাকাছি, এমনটাই জানিয়েছে বিজিএমইএ।
এদিকে গতকাল পে ইট ফরোয়ার্ড, মানুষ মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, বুয়েট অ্যালামনাই, রোটারি ক্লাব ঢাকা নর্থ ওয়েস্ট অধীনে কয়েকটি রোটারি ক্লাব, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ট্যাক্সেশন অ্যাসোসিয়েশন ও বিজিএমইএ ২৮০ পিস পিপিই সরকারের কেন্দ্রীয় ঔষধ ভান্ডারে দিয়েছে