বগুড়ার হাটবাজারে পানির দরে বিক্রি হচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। এতে লোকসানের মুখে পড়েছেন প্রান্তিক চাষিরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের ছুটি শেষে আবার জমে উঠবে হাট।
বগুড়ার মহাস্থান সবজির হাট। ঈদের দ্বিতীয় দিন শনিবার (১৫ মে) ভোর থেকেই সবজি নিয়ে আসেন কৃষকরা। বিভিন্ন ধরনের সবজি বিক্রি হয় পানির দরে। সবচেয়ে কম দরে ঢেঁড়শ বিক্রি হয় মাত্র ৩ টাকা কেজি দরে। ঝিঙা ৫ টাকা, কুমড়া প্রতি পিস ৬ থেকে ৮ টাকা এবং বেগুন ও পোটল বিক্রি হয় ১৫ থেকে ১৮ টাকা কেজি দরে। বেশির ভাগ সবজির দর পড়ে যাওয়ায় লোকসানের মুখে প্রান্তিক চাষিরা।তবে অসময়ে হাটে উঠে বেশ কদর পেয়েছে গ্রীষ্মকালীন ফুলকপি। প্রতি কেজি ফুলকপি বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদের ছুটি শেষে জমে উঠবে সবজির বাজার। একই সঙ্গে বাইরের পাইকার আসলে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পাবেন বলেও জানান তারা।