যে কারোরই নজর কাড়বে বিস্তীর্ণ বাগানজুড়ে থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা নানা জাতের আম। বাগানিদের ব্যস্ততাও বলে দিচ্ছে পরিচর্যা পর্ব শেষে এখন চলছে বাজারজাতকরণ।
রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে বাড়ছে চুক্তিভিত্তিক আম চাষের পরিধি। এ পদ্ধতিতে বছরজুড়ে পরামর্শ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দিয়ে থাকে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। যা চাষিদের আরও উৎসাহী করে তুলছে। বাড়তি চাহিদা পূরণে প্রতিবছর ১০ শতাংশ করে চাষের আওতা বাড়ানোর দিকেও নজর দিচ্ছেন তারা। তবে চুক্তি দীর্ঘমেয়াদী না করার পরামর্শ দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা।যে কারোরই নজর কাড়বে বিস্তীর্ণ বাগানজুড়ে থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা নানা জাতের আম। বাগানিদের ব্যস্ততাও বলে দিচ্ছে পরিচর্যা পর্ব শেষে এখন চলছে বাজারজাতকরণ।চাষিরা জানালেন, এবার ফলন ভালো; বাজারদরও ভালো।
তবে কোনো কারণে লোকসানের আশঙ্কা থাকলে, তাদের অন্যতম ভরসা গোদাগাড়িতে গড়ে ওঠা আমজাত খাদ্যপণ্য তৈরির কারখানা। এসব ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বছরজুড়েই আমচাষিদের সঙ্গে জড়িত থাকে; কীভাবে নিরাপদ ফলন বাড়ানো যায় তা নিশ্চিতে- নানা কলাকৌশল নিয়ে।চাষিরা বলেন, আমরা এখন চুক্তিভিত্তিক চাষেই বেশি আগ্রহী। কারণ আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি কারিগরি সহায়তাও পাওয়া যায়। যা আমাদের জন্য খুবই দরকারি।