আজ ১৪ জুলাই বিধিনিষেধের শেষ দিন। সড়কে বেড়েছে মানুষ ও ব্যক্তিগত যানবাহনের পরিমাণ।
তৎপরও আছে পুলিশ। মোটরসাইকেলে যাত্রী পরিবহনের প্রবণতা বেড়েছে।
চেকপোস্টগুলোতে প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল, থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
দূরপাল্লার বাসের কাউন্টারগুলোতে শুরু হয়েছে টিকেট বিক্রি। ১৩ জুলাই থেকে অনলাইনে টিকেট বিক্রি
হলেও আজ সকাল থেকে কাউন্টার খুলে টিকেট বিক্রি করতে দেখা যায় অনেক পরিবহনকে।
গণপরিবহন চালুর খবরের পর থেকেই যাত্রীরা টিকিট কিনতে আসছেন। সকল স্ট্রেশনে বেড়েছে মানুষ ।
বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টায় প্রথম নাইট কোচ ঢাকা ছেড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হবে।
কালকের প্রথম ট্রিপের সবগুলো সিটই ইতোমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে বলে জানান ডলফিন চেয়ার কোচের কাউন্টার মাস্টার।
তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ রাত থেকে আমাদের গাড়ি চলাচল শুরু করবে।
সশরীরে কাউন্টারে আসার চেয়ে অনলাইনেই অথবা মোবাইল ফোনে মানুষ বেশি আসন নিশ্চিত করছেন।
প্রথম দিন হয়তো কিছুটা কম যাত্রী থাকবে। কাল থেকে যাত্রী বাড়বে বলে আশা করছি।
দায়িত্ব পালনরত পুলিশ সার্জেন্ট মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, আজ মধ্যরাত থেকে বিধিনিষেধ শিথিল হবে।
তখন গণপরিবহন সহ অন্যান্য মানুষের চলাচল স্বাভাবিক হবে। তার আগ পর্যন্ত বিধিনিষেধ রয়েছে,
সেটা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি।
আরো সংবাদ পড়ুনঃ ফাল্গুনী শপের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই, অতঃপর আলি এক্সপ্রেসও নাম লেখালো!
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন। (২) কর্তৃপক্ষ, উপ-ধারা (১) এর অধীন লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির পর, অনতিবিলম্বে অভিযোগটি অনুসন্ধান বা তদন্ত করিবেন। (৩) তদন্ত অভিযোগটি সঠিক প্রমাণিত হইলে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দোষী ব্যক্তিকে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন। ৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন আরোপিত জরিমানার অর্থ আদায় হইয়া থাকিলে উক্ত আদায়কৃত অর্থের
২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অভিযোগকারীকে প্রদান
করিতে হইবে : তবে শর্ত থাকে যে, অভিযোগকারী অধিদপ্তরের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী হইয়া থাকিলে,
তিনি এই উপ-ধারায় উল্লিখিত আদায়কৃত অর্থের ২৫ শতাংশ প্রাপ্য হইবেন না।