মাস্কবিহীন কাউকে ছাড় দেয়া হচ্ছে না

কারণে-অকারণে লোকজনের বাইরে বের হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। মিরপুর-১০, ১১ ও ১২ নম্বরে প্রধান ও অভ্যন্তরীণ সড়কে মাস্কবিহীন মানুষের চলাচল অনেকাংশেই বেড়েছে।বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

নিয়ম ও স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মামলা দেয়া ও জরিমানা করা হচ্ছে। মাস্ক না পরা ও বিনা প্রয়োজনে বাইরে বের হয়ে লকডাউনের আইন অমান্য করায় ২২ জনকে জরিমানা করা হয়।

মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খায়রুন নাহার এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

তিনি বলেন, ‘মাস্কবিহীন কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না। করোনা প্রতিরোধে সবাইকে মাস্ক পরিধান করতে হবে।

এর কোনো বিকল্প নেই। কেউ আইন অমান্য করলে জরিমানা অব্যাহত থাকবে।’

আরো সংবাদ পড়ুনঃ পরিবর্তন আসছে জন্ম নিবন্ধন, বিধিনিষেধ অমান্য করায় জরিমানা

ভোক্তালোচনার ২য় সেশনে যুক্ত হতে রেজিস্ট্রেশন করুন।

ভোক্তাকণ্ঠ

অনলাইন শপে প্রোডাক্ট অর্ডার দিয়ে প্রোডাক্ট না পাওয়া এ যেন নিত্যদিনের ঘটনা। এর সাথে এখন যুক্ত হয়েছে হুমকিও। এভাবেই প্রতিদিন বেড়েই চলেছে আহাজারি।

করোনা মহামারীর সময় অধিকাংশ মানুষ ঝুঁকছে অনলাইন শপিং এ। রমরমা ব্যবসা জমে উঠেছে অনলাইন দোকানদারদের। কিন্তু ভোগান্তির শেষ নেই ভোক্তাদের।

বিভিন্ন ভাবে তারা হয়রানির শিকার হচ্ছেন।

অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট অর্ডার দিলে নির্ধারিত প্রোডাক্ট না পাওয়া আমাদের সমাজে এখন একটি প্রচলিত ঘটনা। কিন্তু প্রোডাক্ট খারাপ হলে ভোক্তাদের।

এমনই অভিযোগ পাওয়া গেছে গোপীনাথ পাল নামের এক ভোক্তার থেকে।

তার ভাষ্যমতে, আমি আমার এক পরিচিত লোকের মাধ্যমে জানতে পারি যে 

Diamu Online Shop এ টাকা পাঠালে কোনরকম প্রতারণার শিকার হবো না। তাই আমি তাদের বিকাশ নাম্বারে পাঠানোর জন্য বিকাশ।