আগামী ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত কঠোর লকডাউন শুরু হবে যাকে বলা হচ্ছে জিরো টলারেন্সে। রাস্তায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শুক্রবার ভোর থেকে
ঈদের পর ১৪ দিন যে লকডাউন আসছে তা কঠোর থেকে কঠোরতম হবে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান,
গার্মেন্ট সব কিছু বন্ধ থাকবে, বলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
গণমাধ্যম,খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন ও জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের পরিবহন বন্ধ থাকবে।
গণপরিবহন বিশেষ করে বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। রাজধানী ঢাকা থাকবে বিচ্ছিন্ন।
রকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে
মাঠ পর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এই নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার ভোর থেকে
এইচ এম || ভোক্তাকণ্ঠ
ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন
আরো সংবাদ দেখুন: অনলাইন শপের জালিয়াতি, ফুডপান্ডার অভিযোগ, আটক জ্বিনের বাদশাহ, অধিদপ্তরের অভিযান, অনলাইনে ব্যবসা
প্রতিদিনই অনেক মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নেই কোন প্রতিকার। ভোক্তাদের হয়রানি বন্ধে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর সাথে কাজ করছে ভোক্তাকণ্ঠ।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, “যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা হইতে পারে।
অনিয়ম রোধে অভিযান
ভুক্তভোগীর দাবী তাদের প্রত্যেকেই এইরুপ প্রতারণার শিকার হয়েছে। ভুক্তভোগী এমন প্রতারণার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এর প্রতিকার চান।
ভুক্তভোগী তাবাসসুম জাহান তার অভিযোগে আরো উল্লেখ করেন
উনি সহ এরূপ আরো দশ জন সেই হোলসেলার সুজানা বিনতে নামক একটি ফেসবুক আইডির নিকট পণ্য অর্ডার করেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেড়েছে প্রতারণার হার। সোশ্যাল মিডিয়ায় (ফেসবুক)
হোলসেলার সেজে চায়না থেকে অর্ডারকৃত পণ্য কাস্টমস থেকে এনে দেওয়ার কথা বলে ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি প্রতারণা চক্র।