কঠোর বিধিনিষেধ এরমধ্যেও পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার ফলে বিপাকে পড়েছেন বহু পোশাক শ্রমিক।
ঢাকার বাইরে অবস্থান করা পোশাক শ্রমিকেরা কারখানায় পৌঁছানো নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন।
তাদের ব্যাপারে পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ জানিয়েছে,
বিধিনিষেধ পুরোপুরি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত গ্রামে অবস্থানরত কোনো পোশাকশ্রমিক-কর্মচারী কারখানায় কাজে যোগদান করতে না পারলে তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। শ্রমিকদের চাকরি নিয়ে নির্ভয় দিয়েছে বিজিএমইএ
শনিবার (৩১ জুলাই) সন্ধ্যায় এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেওয়া ছাড়াও
কারখানার আশপাশে অবস্থানরত শ্রমিকদের নিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কারখানা মালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিজিএমইএ।
আরও পড়ুন: ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান এবং বাজারে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনের প্রচারনা – Voktakantho
রোববার (১ আগস্ট) থেকে কারখানা খুলে দেওয়ার খবরে অনেক শ্রমিক কর্মস্থলে ফেরার চেষ্টা করছেন।
ফেরিতে এবং মহাসড়কে বিভিন্ন পয়েন্টে শহরমুখী শ্রমিকেরা ভিড় করছেন।
বিধিনিষেধের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় শহরে ফিরতে বিড়ম্বনায় পড়ার খবর পাওয়ার পরপরই
বিজিএমইএর পক্ষ থেকে সন্ধ্যায় বিবৃতি দেওয়া হয়।
আজকে থেকে সব ধরনের রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা চালু।
কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে বিজিএমইএ।
শ্রমিকদের নিরাপত্তায় করোনার টিকার ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে ইতোমধ্যে অনুরোধ জানানো হয়েছে উল্লেখ করে পোশাক ব্যবসায়ী নেতারা এবং মালিকেরা পোশাকশিল্পে কর্মরত ব্যক্তিদের টিকার আওতায় আনার অনুরোধ করেছেন । শ্রমিকদের চাকরি নিয়ে নির্ভয় দিয়েছে বিজিএমইএ