ভোক্তাকন্ঠ ডেস্ক:
দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকে শনিবার থেকে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে করোনার টিকা। টিকার এই বিশেষ কার্যক্রম চলবে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত। শুক্রবার সন্ধ্যায় আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনার টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হক বলেন, দেশে প্রায় ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক এখন চালু আছে। প্রতি ক্লিনিকে ৫ থেকে ১২ নভেম্বরের মধ্যে গড়ে ৫০০ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে সিনোফার্মের টিকা দেওয়া হবে।
বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের আগে আরও দুটি ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্রথম ক্যাম্পেইনের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ আগস্ট। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছিল ৭ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় ক্যাম্পেইনের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছিল ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বর। এর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছিল ২৮ ও ৩০ অক্টোবর।
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গড়ে তোলা হয়েছে গ্রামাঞ্চলে। ক্লিনিকগুলোতে মূল দায়িত্ব পালন করেন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)। তাকে সহায়তা করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের দুই মাঠকর্মী। প্রত্যেক সিএইচসিপি ল্যাপটপ বা ট্যাব ব্যবহার করেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে শামসুল হক বলেন, সিএইচসিপিদের কাছে এলাকার মানুষের তথ্য আছে। তারা করোনার টিকার নিবন্ধনের জন্য এলাকার মানুষকে সহায়তা করবেন।