ঈদকে সামনে রেখে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র সকালে জানিয়েছিলেন, শ্রমজীবী মানুষসহ জীবিকার দিক বিবেচনা করে ঈদের আগে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন, দোকানপাটসহ প্রায় সবকিছুই চালুর অনুমোদন দেওয়া হতে পারে। একই সঙ্গে কোরবানির হাটও চলবে। এসব বিষয়ে স্বাস্থ্যবিধি অনুয়ায়ী কিছু নিয়ম মেনে চলতে বলা হতে পারে। তবে, সরকারি অফিস ভার্চুয়ালি চলবে এবং বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে।
বর্তমানে জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে শিথিল শাটডাউনের আট দিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে এক আসন ফাঁকা রেখে চলবে সব গণপরিবহন। খুলে দেওয়া হবে দোকানপাট, শপিং মল। এ সময়ে সরকারি অফিস ভার্চুয়ালি খোলা থাকলেও বন্ধ থাকবে বেসরকারি অফিস।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ১ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। প্রথমে ৭ জুলাই পর্যন্ত তা থাকলেও পরে তা আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়, যা আগামী বুধবার (১৪ জুলাই) শেষ হওয়ার কথা।
রবিবার বাংলাদেশের আকাশে চাঁদ দেখা যাওয়ায় আগামী ২১ জুলাই কোরবানি ঈদ তথা ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।
আরও পড়ুন: পরিবেশ সম্মতভাবে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের আহবান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের – Voktakantho