ভোক্তাকন্ঠ ডেস্ক: পাঁচ কোটি ১২ লাখ খতিয়ান ইতোমধ্যে ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভূমিসচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
রোববার ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয় ও ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান। ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (মাঠ প্রশাসন) প্রদীপ কুমার দাস এবং ডিপিডিসির কোম্পানি সচিব মো. আসাদুজ্জামান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
সমঝোতা স্মারকে জমির মালিক ও বিদ্যুৎ গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিসচিব বলেন, কোনো ব্যক্তির বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপনার ঠিকানার তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয় জানতে পারবে সংশ্লিষ্ট ভূমিটি প্রকৃত অর্থে কী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ভূমির শ্রেণি ও এর প্রকৃত ব্যবহার যাচাই করে শ্রেণি বহির্ভূত অবৈধ ভূমি ব্যবহারের তথ্য ও ভূমি উন্নয়ন কর ফাঁকি উদঘাটন করা সহজ হবে। এতে সরকারের প্রকৃত ভূমি রাজস্ব আহরণ বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
অন্যদিকে বিদ্যুৎ সংযোগের ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তির প্রদর্শিত জমির দলিল বা দাখিল করা জমির দলিলের অনুলিপির সঠিকতা যাচাই করার মাধ্যমে ডিপিডিসি ভূমির প্রকৃত মালিকের তথ্য যাচাই করতে পারবে।
সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয় ও ডাক অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।