ভোক্তাকণ্ঠ ডেস্ক: বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিক ভাবে বাজারে আনা হয়েছে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ ‘ফর্টিফাইড আটা’।
এ উদ্যোগটি ইফাদ মাল্টি প্রোডাক্টস লিমিটেডের তত্ত্বাবধানে ও গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশনের কারিগরি সহায়তায় রাজধানীর একটি হোটেলে জাঁকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।
খাদ্যে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বা অনুপুষ্টি বিশেষত জিঙ্ক, আয়োডিন, ভিটামিন এ, ও ফোলেটের ঘাটতি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এখনো একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্বব্যাপী দুই বিলিয়নেরও বেশি মানুষ স্থূলতা, ওজনাধিক্য এবং কম ওজন ইত্যাদি অপুষ্টিজনিত স্বাস্থ্য সমস্যার শিকার।
অপুষ্টির কারণে একটি জাতির বছরে প্রায় তিন ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত ক্ষতি হতে পারে ও ৩-১৬ শতাংশ পর্যন্ত জিডিপি কমাতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) এস এম ফেরদৌস আলম, ইফাদ মাল্টি প্রোডাক্টসের ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদ, ম্যানেজিং ডিরেক্টর রিয়াজুল এইচ চৌধুরী, এবং গেইন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকার।
এছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কতিপয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, ন্যাশনাল ইনিস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হাসপাতাল, বারডেম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জনস্বাস্থ্য ইনিস্টিটিউট, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ইফাদ মাল্টি প্রোডাক্টসের সিওও মাহবুব বাসেত এবং গেইনের পোর্টফোলিও লিড ড. আশেক মাহফুজ অতিথিদের শুভেচ্ছা জানান।
এরপর গেইনের প্রোজেক্ট ম্যানেজার আবুল বাশার চৌধুরী ‘বাংলাদেশে খাদ্য ফর্টিফিকেশন’ বিষয়ে একটি প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন।