ভোক্তাকণ্ঠ ডেস্ক: চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে বড় আকারের চীনা পেঁয়াজ মানভেদে ৫০-৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। রোববার সকালে এমন চিত্র দেখা গেছে।
বুধ ও বৃহস্পতিবার খাতুনগঞ্জে এ পেঁয়াজ ঢুকেছে। হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো বড় পেঁয়াজ বেশি কিনছে।
মেসার্স মাহিন ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপক জানান, চীন থেকে দুই ধরনের পেঁয়াজ এসেছে। লাল রঙের পেঁয়াজ ৫০ টাকা, সাদা পেঁয়াজ ৫৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। প্রতি বস্তায় ২০ কেজি আছে।
আলীম ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপক জানান, আজ (রোববার) খাতুনগঞ্জে ভারতীয় পেঁয়াজ ঢুকেছে মাত্র এক ট্রাক। তাই গতকাল (শনিবার) যে পেঁয়াজ ৯৩-৯৫ টাকা ছিল তা আজ ৯৮ টাকা।
নিউ শাহ আমানত ট্রেডার্সে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৯৭ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।
কেরালা আদা ১৬০ টাকা, চীনা রসুন ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে বলে জানান মেসার্স বাচা মিয়া সওদাগরের ব্যবস্থাপক।
রিকশা-ভ্যানে পেঁয়াজ-রসুন-আদা বিক্রি করেন আজিজুল ইসলাম। তিনি জানান, ৯৮ টাকায় পেঁয়াজ কিনলে বিক্রি করতে হবে ১১০ টাকা। ওই দামে ক্রেতা পাবো না। তাই ২০ কেজির তিন বস্তা চীনা পেঁয়াজ নিলাম। কেজি ৭০ টাকা চলবে আশা করি।
খুচরায় চীনা পেঁয়াজ ৬৫-৭০ টাকা এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ১০০-১১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।