গ্রেফতার করা হয়েছে ই-অরেঞ্জের চিফ অপারেটিং অফিসার আমান উল্ল্যাহকে। গুলশান থানার পরিদর্শক আমিনুল
ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ই-অরেঞ্জের চিফ অপারেটিং অফিসারকে গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সন্ধ্যায় গুলশান থানার একটি
টিম তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ ছিল। অগ্রিম টাকা নেওয়া এবং পণ্য ডেলিভারি না দেওয়া,মাসের
পর মাস ক্রেতাদের হয়রানি করা, প্রতারণাসহ আরও অনেক অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে।
ই-অরেঞ্জ একটি ই-কমার্স ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। কিছুদিন আগেই প্রতিষ্ঠানটি মালিকানা পরিবর্তন করেছেন। প্রায় ২০০
কোটি টাকার অর্ডার নিয়ে মালিকানা এবং কার্যালয় পরিবর্তন করে লাপত্তা।
ই-অরেঞ্জের অন্যান আসামিরা হলেন, ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, আমানউল্ল্যাহ,
বিথী আক্তার, কাউসার আহমেদ।
ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু শুনানি শেষে আদালত জামিনের
আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছেন। তাদের দেশ ত্যাগেও
নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধি ৪২০ ও ৪০৬ ধারা উল্লেখ করা হয়েছে। ৪০৬ ধারায় ‘বিশ্বাসঘাতকতা’র অপরাধে সর্বোচ্চ তিন
বছর জেল, অর্থ জরিমানা ও উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। আর প্রতারণার ৪২০ ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি সাত বছরের কারাদণ্ড।
এইচ এম || ভোক্তাকণ্ঠ
ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন
আরো সংবাদ দেখুন: Eorange শপ থেকেও প্রতারিত হচ্ছে জনগণ, শতভাগ গণপরিবহন চলাচলে সড়কে ধীরগতি, ই-অরেঞ্জের মালিকদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, কারাগারে ই-অরেঞ্জের মালিকরা, অবশেষে লাপাত্তা ই-অরেঞ্জ অনলাইন শপ