চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে আগামী ২১ বা ২২ জুলাই দেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে। ধারণা করা হচ্ছে আসন্ন ঈদুল আজহায় ১ কোটি ১৮ লাখ পশু কোরবানি হবে। এসব পশুর চামড়া প্রক্রিয়াকরণের জন্য বাড়তি লবণের প্রয়োজন হবে প্রায় এক লক্ষ টন।
এই এক কোটি ১৮ লক্ষ পশুর চামড়া সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াকরণে বাড়তি লবণের মজুদ দেশে রয়েছে। এমনকি চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি লবণ মজুদ রয়েছে।
সরকারের লবণ শিল্প তদারককারী সংস্থা বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এবং উৎপাদনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ লবণ মিল মালিক সমিতির সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ‘সংকট না হলে দামও বাড়বে না লবণের।’ তারা মনে করছেন, আসন্ন ঈদে লবণের ঘাটতি হবে না।
এখনো পর্যাপ্ত লবণ মজুদ রয়েছে। লকডাউনে লবণ উৎপাদন ব্যাহত হয় নি বলে জানান লবণ মিল মালিক সমিতির সভাপতি নুরুল কবির।
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের লবণের বাজার আগের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে। কোরবানির চামড়া প্রক্রিয়াকরণের জন্য লবণের সংকট হবে না বলেই মনে হচ্ছে।’