পুরান ঢাকার নয়াবাজার, বাবুবাজার, তাঁতিবাজারসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় বিধিনিষেধের ষষ্ঠ দিনে এসে অনেক মানুষকেই কোন কারণ ছাড়া বাহিরে চলাচল করতে দেখা গিয়েছে।
রাস্তায় লোকজনের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের সংখ্যাও। মোটরসাইকেলে ও প্রাইভেটকারের ক্ষেত্রে কারণ দর্শাতে হলেও হেঁটে বা রিকশাযোগে যারা চলাচল করছেন, তাদের ক্ষেত্রে কারণ দর্শানোর বিষয়টি কার্যকর হচ্ছে না।
আমি গতকালও কারখানায় গিয়েছি। আজও যাচ্ছি। এভাবে চলাচল করতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। সরকারের উচিত কিছু যানবাহন চালু করা। কারণ মানুষ তো বের হচ্ছে। প্রথম দিকে দুই-একজন বের না হলেও এখন মোটামুটি সবাই বাসা থেকে বের হচ্ছে। যত কঠিন লকডাউন দিক, মানুষ বের হবেই। এ পরিস্থিতির কারণে আমাদের কষ্ট হচ্ছে, এছাড়া আর কিছুই না, বলেন এক কারখানা মালিক।
গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ লোকজন একটু বেশি দেখা যাচ্ছে। তবে আমরা সবাইকেই জিজ্ঞেস করছি। অনেকেই উপযুক্ত কারণ দেখাচ্ছেন। যারা উপযুক্ত কারণ দেখাতে পারছেন না, তাদের আমরা আটক বা জরিমানা করছি, জানান দায়িত্বরত পুলিশের এক কর্মকর্তা।