সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট:
অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ৬.৯ শতাংশ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছর শেষে তা দাঁড়াতে পারে ৭ দশমিক ১ শতাংশে।এশিয়ান ডেভলপমেন্ট আউটলুক ২০১৮’র এক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এক্ষত্রে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি, বেসরকারি খাতের সক্রিয় অংশগ্রহণ, অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও রপ্তানি এ প্রবৃদ্ধির পেছনে ভূমিকা রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
বুধবার (৬ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়ে ‘এশিয়ান ডেভলপমেন্ট আউটলুক ২০১৮’র এক প্রতিবেদনটি ভার্চুয়ালি তুলে ধরেন (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং।
সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটি জানায়, ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধ ও দেশের বাজারে অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি আগামী দুই অর্থবছর সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্য, ভোগ্যপণ্য, গ্যাস ও তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় ২০২২ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হবে ৬ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাব কাটিয়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের দিক থেকে এশীয় দেশগুলোর তুলনায় এগিয়ে বাংলাদেশ। এটি রীতিমতো প্রশংসনীয়৷ শক্তিশালী এ পুনরুদ্ধারে সরকারের দেওয়া প্রণোদনা, সাপোর্টিভ ফিসক্যাল পলিসি, প্রবাসী আয়ের ওপর প্রণোদনা এবং সঠিক মুদ্রানীতি নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে।